পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ৭০৩,০০০ সংখ্যক মানুষ আত্মহত্যার শিকার হয়। এবং এই সংখ্যাটা ক্রমশই বেড়েই চলেছে। প্রতি ৪০ সেকেন্ডে পৃথিবীর কোন না কোন জায়গায় একজন মানুষ আত্মহত্যা করছে। আমাদের চেনা পরিচিত মুখগুলো যাদের আমরা সহজ সাধারন মানুষ হিসেবেই ধরে নিই, তাদের কারো মধ্যে যদি কোন সুইসাডাল সিম্পটম লক্ষ্য করা যায়, তাহলে তার সাথে বসে কথা গুলো শুনার চেষ্টা করলে হয়তো তার মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা একটু হলেও কমানো যেতে পারে।
- ৫০%-৭৫% সুইসাইডাল মানুষ তাদের আপনজনদের ওয়ার্নিং সিগন্যাল দিয়ে যান। তারা অতি পরিমানে তাদের মৃত্যু নিয়ে কথা বলে থাকেন।এবং তাদের ভাষা কিছুটা ” আমি না থাকলেই ভালো হতো ” ধরনের হতে পারে।
- অনেকেই প্রিয় বন্ধু,আত্মীয়স্বজনদের সাথে দেখা করতে যায়, কর্মক্ষেত্রে ফেলে রাখা কাজ টুকু শেষ করে যায় অথবা নিজের প্রিয় কোন জিনিস কাউকে দিয়ে যান।সেটা সম্পত্তি অথবা কোন কিছুর কালেকশন হতে পারে।
- নিজেকে কষ্ট দেওয়াঃ সুইসাডাল ব্যক্তিদের মধ্যে সেল্ফ-হার্মিং বিহ্যাভিয়ার অনেক বেশি দেখা যায়। হাত-পা কাটা,ড্রাগস এর প্রতি নেশা, রেকলেস ড্রাইভিং ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
- ঘুমে সমস্যা অথবা অনিদ্রা দেখা দিবে।
- পারসোনালিটি তে হঠাৎ পরিবর্তন আসা।অতিরিক্ত শান্ত অথবা আশাহীন হয়ে যাওয়া।
- হঠাৎ কোন কারণ ছাড়াই প্রচন্ডভাবে রেগে উঠা, দীর্ঘ দিন ধরে বিষন্নতা এই সিম্পটম গুলো থাকতে পারে।